Sunday, May 19, 2024

Kharagpur Politics: মমতার দ্বারস্থ প্রদীপ! ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি দেখতে তৈরি হচ্ছে খড়গপু্র

History repeats itself but did Pradeep Sarkar know that it is so fast? After 2015 it's 2022! After only 7 years, the city of Kharagpur is getting ready to repeat that history. Although that history is not very good. That history is about kicking up the ladder, denying the elders.It is heard that in just a few hours, Pradeep Sarkar, the chairman of the Kharagpur Municipal Board for six months, is going to become history. He has to resign to save his honor or 21 councilors are ready to throw him out. Year 2015 The Trinamool took over the Kharagpur Municipal Board by forcefully captured the BJP and CPI councillors.On that day, Pradeep Sarkar became the chairman after deviating from Debashis alias Munmun Chowdhury, Jaharlal Palder. Singer Nachiketa and the then Superintendent of Police Bharti Ghosh lobbied from zero to hero. In the middle, MLAs won by-elections to the assembly. And in 2022, Pradeep has to move at the initiative of a contractor who got the municipal ticket from Him! The time to leave is very sad because there is no one around. And more than that, the police accepted the complaints made by the councilors against Pradeep, the police who were loyal to the Pradeep government. After that, staying in office meant waiting for even greater shame. Better to resign than that.

- Advertisement -spot_imgspot_img

নিজস্ব সংবাদদাতা: ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি হয় কিন্তু তা যে এত দ্রুত তা কী প্রদীপ সরকার জানতেন? ২০১৫ সালের পর ২০২২! মাত্র ৭ বছরের মাথায় সেই ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি দেখতে তৈরি হচ্ছে খড়গপু্র শহর। যদিও সে ইতিহাস খুব একটা ভালো কিছু নয়। সে ইতিহাস উঠে আসা সিঁড়িকে লাথি মেরে ফেলে দেওয়া, প্রবীণকে অস্বীকার করার। শোনা যাচ্ছে আর মাত্র কয়েক ঘন্টা তারপর ইতিহাস হয়ে যেতে চলেছেন চলতি খড়গপু্র পুর বোর্ডের ছ’ মাসের চেয়ারম্যান প্রদীপ সরকার। সম্মান বাঁচাতে পদত্যাগ করতে হবে তাঁকে অথবা ছুঁড়ে ফেলে দিতে তৈরি 21 জন কাউন্সিলর।
২০১৫ সাল। বিজেপি ও সিপিআই কাউন্সিলরদের ভাঙিয়ে খড়গপু্র পুর বোর্ড দখল করেছিল তৃণমূল। সেদিন চেয়ারম্যানের দাবিদার দেবাশিস ওরফে মুনমুন চৌধুরী, জহরলাল পালদের পিছনে সরিয়ে চেয়ারম্যান হয়েছিলেন প্রদীপ সরকার। গায়ক নচিকেতা আর তৎকালীন পুলিশ সুপার ভারতী ঘোষের লবি ধরে জিরো থেকে হিরো হয়ে যাওয়া। মাঝখানে বিধানসভা উপ নির্বাচনে জিতে বিধায়ক। আর ২০২২, প্রদীপ সরকারের হাত ধরে পুরসভার টিকিটি পাওয়া এক ঠিকাদারের উদ্যোগেই সরতে হচ্ছে প্রদীপকে। সরে যাওয়ার সময়টা বড় মর্মান্তিক কারন পাশে কেউ নেই। আর তারও চেয়ে প্রদীপের বিরুদ্ধে কাউন্সিলরদের করা অভিযোগ গ্রহন করেছে পুলিশ, সেই পুলিশ যারা কিনা প্রদীপ সরকারের একান্ত অনুগত ছিল। এরপর আর পদে থাকার অর্থ আরও বড়সড় লজ্জার জন্য অপেক্ষা করা। তার চেয়ে পদত্যাগ করাই ভালো।
পদত্যাগ করার আগে শেষবার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে দেখা করার জন্য সোমবার কলকাতা গিয়েছেন প্রদীপ। যদিও সেখানে কী হচ্ছে এখনও জানা যায়নি তবে আশা আর নেই বলেই মনে করা হচ্ছে কারন প্রদীপ বিরোধীরা এবার নাড়া বেঁধেছেন সরাসরি অভিষেক বন্দোপাধ্যায়ের কাছে। জেলার এক প্রভাবশালী মন্ত্রী মারফতই অভিষেকের কাছে গিয়েছিলেন তাঁরা। জানা গেছে সবুজ সংকেত পাওয়া গেছে তাঁর। প্রদীপ এতদিন যা কিছু করতেন সবই ফিরহাদ হাকিম মারফত কিন্তু রাজ্য রাজনীতিতে অভিষেকের কাছে ফিরহাদ এখন কোনঠাসা ফলে একবার শেষবারের মত মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দ্বারস্থ হয়েছেন প্রদীপ। এখন শুধু পালা বদলের অপেক্ষায় খড়গপু্র।

- Advertisement -
Latest news
Related news