Friday, May 17, 2024

Kharagpur Crime: খড়গপুর কিশোরীর মোবাইল ছিনতাই মামলায় পুলিশকর্মীর ছেলেকেই গ্রেফতার করল পুলিশ! ২৪ ঘন্টার মধ্যেই সাফল্য পুলিশের

This is like the home of the tiger in the tiger's house! Within 24 hours, the West Midnapore police achieved great success by arresting the mobile snatchers of Kharagpur girl. But the snatcher was arrested by the eye-catching police. Son of the snatcher police! Kharagpur police said the 16-year-old, who was arrested in connection with the snatching of the girl's mobile phone, is a resident of Judge Court Kamarpara in Medinipur town. Visal's father works in Purulia Central Jail. The incident has caused a stir in the police. On Tuesday night, on OT Road in Kharagpur city, the scooter used by the snatchers during the snatching of the girl's mobile was being driven by Vishal. Another was sitting in the back of the scooter. Police said that they are also looking for him.Police also said that the boy in the back snatched the teenager's mobile phone and dragged her with a moving scooty. This success of the police gave confidence to the police among the common people. On the other hand, after proving the guess of 'KGP-Bangla' correct, the police informed that the hijackers are from Kotwali police station area of ​​Medinipur. According to a police official, The two sntacher crossed the Kansai river bridge and entered Medinipur. Then we start searching through our own sources. After that Kharagpur police raided Kamarpara of Medinipur Judge's Court. Police said that the hadith of the snatched mobile phone was also found. Police further said that Visal had been involved in multiple robberies in Kharagpur and Medinipur before.

- Advertisement -spot_imgspot_img

নিজস্ব সংবাদদাতা: এ যেন বাঘের ঘরেই ঘোঘের বাসা! ২৪ ঘন্টার মধ্যেই খড়গপুর কিশোরীর মোবাইল ছিনতাই কারীদের গ্রেফতার করে বড়সড় সাফল্য অর্জন করল পশ্চিম মেদিনীপুর পুলিশ। কিন্তু ছিনতাইবাজকে গ্রেফতার করে চক্ষু চড়কগাছ পুলিশের। ছিনতাইবাজ পুলিশেরই ছেলে! খড়গপুর পুলিশ জানিয়েছে ওই কিশোরীর মোবাইল ছিনতাই কান্ডে গ্রেফতার হওয়া ১৮ বছরের কিশোর বিশাল পান্ডার বাড়ি মেদিনীপুর শহরের জজকোর্ট কামারপাড়ার বাসিন্দা। বিশালের বাবা পুরুলিয়া সেন্ট্রাল জেলে কর্মরত। ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে পুলিশ মহলে। মঙ্গলবার রাতে খড়গপুর শহরের OT রোডের ওপর ওই কিশোরীর মোবাইল ছিনতাইয়ের সময় যে স্কুটিটি ছিনতাইবাজরা ব্যবহার করেছিল সেই স্কুটি চালাচ্ছিল বিশাল। স্কুটির পেছনে বসেছিল অন্য আরেকজন। তারও খোঁজ চলছে বলে পুলিশ জানিয়েছে। পুলিশ এও জানিয়েছে যে পেছনে বসে থাকা ছেলেটি কিশোরীর মোবাইলটি ছিনতাই করার পাশাপাশি তার হাত ধরে চলন্ত স্কুটির সঙ্গে টেনে নিয়ে গিয়েছিল।

আরো খবর আপডেট মোবাইলে পেতে ক্লিক করুন এখানে

পুলিশের এই সাফল্য সাধারণ মানুষের মধ্যে পুলিশের প্রতি আশ্বাস বাড়িয়ে দিল। অন্য দিকে ‘KGP-বাংলা’-র অনুমান সঠিক প্রমাণিত করে পুলিশ জানিয়ে দিয়েছে ছিনতাইকারীরা মেদিনীপুর কোতোয়ালি থানা এলাকারই। উল্লেখ্য খড়গপুর শহরের ইন্দা নিউটাউনের সামনে খড়গপুর- মেদিনীপুর O.T রোডের ওপর ঘটনাটি ঘটেছিল মঙ্গলবার সন্ধ্যা 7.10 নাগাদ যখন ওই ক্লাশ টুয়েলভের ছাত্রী তার বান্ধবীর বাড়ি থেকে একটি অনুষ্ঠানের পার্টি সেরে নিজের বাড়ি ফিরছিল। একটি স্কুটিতে করে আসা দুই যুবক কিশোরীর মোবাইল ছিনতাই করার চেষ্টা করে। কিশোরী বাধা দেওয়ায় তাকে চলন্ত স্কুটির সাথে হেঁচড়ে নিয়ে যায় বেশ কিছুটা তারপর তাকে ধাক্কা মেরে ফেলে দিয়ে মোবাইল নিয়ে পালিয়ে যায় দুস্কৃতিরা। হাতে পায়ে গুরুতর চোট লাগে ওই কিশোরীর।

ঘটনার ঘন্টা খানেকের মধ্যেই তৎপর হয়ে ওঠে পুলিশ। তদন্তে নেমেই পুলিশ O.T রোডের অটোয়াল বিল্ডিংয়ের সামনে যেখানে ঘটনাটি ঘটেছিল তার আশেপাশের সমস্ত সিসিটিভি ক্যামেরা খতিয়ে দেখে জানতে পারে যে বিশাল ও তার সাকরেদ মোবাইলটি ছিনতাই করে ইন্দা মোড়ের দিকে পালিয়ে যায়। পরে তারা ফিরে যায় মেদিনীপুরে। পুলিশ ঘটনাস্থল ও ইন্দা মোড়ের সিসিটিভি ফুটেজ দেখে চিহ্নিত করে বিশালদের। পুলিশ জানায় ছিনতাই হওয়া মোবাইলটিরও হাদিস মিলেছে। পুলিশ আরও জানিয়েছে, বিশাল এর আগেও খড়গপুর ও মেদিনীপুরে একাধিক ছিনতাইয়ে যুক্ত। তার নামে পুলিশ কেস রয়েছে আগেও।

পুলিশের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, OT রোডের ওপর থাকা বিভিন্ন ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের সিসিটিভি ক্যামেরা ছাড়াও চৌরঙ্গী ও মোহনপুরে থাকা সিসিটিভি ক্যামেরাতেও এটা নিশ্চিত করা যায় যে ছিনতাইয়ের পর ওই দুই ছিনতাইকারী কাঁসাই নদীর ব্রিজ পেরিয়ে মেদিনীপুরের দিকেই ঢুকেছে। এরপরই আমরা আমাদের নিজস্ব সূত্র মারফৎ খোঁজ খবর চালাতে শুরু করি। তারপরই খড়গপুর পুলিশ হানা দেয় মেদিনীপুর জজকোর্ট পাড়ার কামারপাড়ায়।

- Advertisement -
Latest news
Related news