নিজস্ব সংবাদদাতা: কোনও পথকুকুর (Stray dog) কাউকে কামড়ালে, তাকে নিয়মিত যাঁরা খেতে দেন তাঁরাই দায়ী হবেন। শুক্রবার নাকি এমনই প্রস্তাব দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। সুপ্রিম কোর্টের বয়ানের নাম করে এমনও দাবি করা হয়েছে যে, শীর্ষ আদালত নাকি আরও জানিয়েছে, ওই পথকুকুরদের টিকাকরণের দায়িত্বও তাঁদেরই নিতে হবে যাঁরা নিয়মিত তাঁদের খেতে দেন ও দেখভাল করেন!
মানেকা গান্ধী আরও জানিয়েছেন, ” বিচারপতিদের মুখে যা বসানো হয়েছে বা আদালতের রায় বলে যা চালানো হচ্ছে তা কেরলের এক ব্যাক্তির যিনি এই মামলা করে ছিলেন। বিচারপতিরা এই নিয়ে কোনও মন্তব্যই করেননি। বিচাপতিদের প্রস্তাব বলে যা দাবি করা হয়েছে তা পুরোপুরি ভিত্তিহীন এবং অসত্য।” তিনবারের প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, ‘ প্রথমে দিল্লির একটি মিডিয়া খবরটি করে কিন্তু আসল ঘটনা জানার পরই সম্পাদক খবরটি তুলে নেন। কিন্তু অনেকে সেটাকেই খবর বলে প্রচার করতে শুরু করেন যা পুরোপুরি ভুয়ো (Fack News)।
এদিকে এই ভুয়ো খবর সম্প্রচারিত হওয়ার পর থেকেই বিভিন্ন পশুপ্রেমী ব্যাক্তি ও সংগঠনগুলিকে হুমকি (Threat)র মুখে পড়তে হচ্ছে বলে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন সংগঠনের কর্তা ব্যক্তিরা। ‘মিডনাপুর খড়গপুর স্ট্রিট আ্যনিমেলস লাভার্স’ সংগঠনের সদস্য ও বিশিষ্ট পশুপ্রেমী শিবু রানা বলেন, ‘ কিছু মানুষ আছেন যাঁরা পথ কুকুরদের সহ্য করতে পারেননা এবং কিছু দুর্বিত্ত পথ কুকুররা যাদের অসুবিধার কারণ হয়ে দাঁড়ায় তারাই এই ভুয়ো খবরের সুযোগ নিচ্ছে।’ শিবু বলেন, ‘ ইতিমধ্যেই আমাদের একাধিক সদস্য জানিয়েছেন যে তারা চোখ রঙানির মুখে পড়ছেন। আমাদের আরও খারাপ লাগছে এই কথা শুনে যে কিছু মানুষ যাঁরা দয়া বশত পথ কুকুরদের খাবার ইত্যাদি দিতেন তাঁরাও এই ভূয়ো খবরে ভয় পেয়ে খাবার দিতে চাইছেন না। বিভিন্ন আবাসন এলাকার কুকুররা না খেতে পেয়ে মারা যাবে যদি এটা চলতে থাকে। কারন পাড়ার ভেতরে, আবাসন এলাকায় কুকুরদের আমরা খাবার দেইনা আমরা শুধু খোলা রাস্তার ওপর কুকুরদেরই খাবার দেই।”
মানেকা গান্ধীও তাঁর ভিডিও বার্তায় বলেছেন, “পথ কুকুরদের পছন্দ করেন না এমন ব্যাক্তিরা এই ভুয়ো খবরের সুযোগ নিচ্ছে। মিডিয়ার দায়িত্ব জ্ঞানহীনতাই এর কারন।” পশুপ্রেমী সংগঠনগুলি প্রশাসনের কাছে আবেদন করেছে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে উপযুক্ত ব্যবস্থা নিক তারা যাতে না পথ কুকুরদের অনাহারে মৃত্যুর মুখে পড়তে হয়, যাতে না পশু প্রেমীদের অযথা নিগ্রহের শিকার হতে হয়। উল্লেখ্য ওই মামলাটির পরবর্তী শুনানি আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর । এই মামলায় অন্যতম পার্টি হয়েছে ‘পিপল ফর আ্যনিমেলস’।
জীর্ণ মন্দিরের জার্ণাল চিন্ময় দাশবিষ্ণু মন্দির, প্রজাবাড় (ময়না, পূর্ব মেদিনীপুর) যত দূর চোখ যায়, সবজি…
জীর্ণ মন্দিরের জার্ণাল- ২০৮ চিন্ময় দাশ শ্রীশ্রী দামোদরজীউ মন্দির, হাসিমপুর (কেশিয়াড়ি, পশ্চিম মেদিনীপুর) মেদিনীপুর জেলার…
জীর্ণ মন্দিরের জার্ণাল চিন্ময় দাশ শিব মন্দির, মিত্রসেনপুর (চন্দ্রকোণা, পশ্চিম মেদিনীপুর)বহুকালের প্রাচীন নগরী চন্দ্রকোণা। ভানবংশ,…
জীর্ণ মন্দিরের জার্ণাল চিন্ময় দাশলক্ষ্মীজনার্দন মন্দির, শ্রীরামপুর (সবং, পশ্চিম মেদিনীপুর) জমিদারী গড়েছিলেন বটে, বৈষয়িক ছিলেন…
জীর্ণমন্দিরের জার্ণাল চিন্ময় দাশ শ্রীশ্রী রসিকনাগর জীউ মন্দির, জয়ন্তীপুর (চন্দ্রকোণা শহর) মন্দির নগরী চন্দ্রকোণা। এর…
জীর্ণ মন্দিরের জার্ণাল— ২০৪ চিন্ময় দাশবিষ্ণু মন্দির, মার্কণ্ডপুর (পাঁশকুড়া, পূর্ব মেদিনীপুর) রূপনারায়ণ নদ—মেদিনীপুর জেলার পূর্বাংশের…