নিজস্ব সংবাদদাতা: করোনা আতিমারী জনিত কারণে লকডাউনের কড়াকড়ির জন্য ছুটি কাটানো মাথায় উঠেছিল পর্যটন পিপাসু বাঙালির। কিন্তু করোনার প্রকোপ কমতেই শিথিল হয়েছে বিধি নিষেধ। খুলে গেছে হোটেল রেস্টুরেন্ট, চালু হয়েছে লোকাল ট্রেনও।
সবাই ইতিমধ্যেই জেনে গিয়েছেন যে, এবার দোল বা হোলি পড়েছে ১৮ই মার্চ, মানে শুক্রবার। শুক্রবার তো ছুটি থাকছেই তার সঙ্গে পরের দু’দিন শনি এবং রবিবারও ছুটি। সুতরাং টানা ৩দিন ছুটি থাকায় চাইলেই চলে আসতে পারেন দিঘায়। বিশেষ করে আজকাল অনেকেই রঙ মাখা, হৈচৈ এড়াতে ওই সময় অনেকেই নিরিবিলিতে কাটাতে চান। যদি আগের দিনই ছুটি ম্যানেজ করতে পারেন তা’হলে তো কথাই নেই কারন দক্ষিণ পূর্ব রেল ১৭ই মার্চ থেকেই চালু করে দিচ্ছে এই স্পেশাল ট্রেন। দক্ষিণপূর্ব রেলের তরফে জানানো হয়েছে দোল উপলক্ষ্যে বিশেষ হাওড়া-দিঘার বিশেষ ট্রেন চালানো হবে আগামী ১৭ মার্চ, ১৮ মার্চ এবং ১৯ মার্চ ।
এবার দেখে নিন কখন হাওড়া থেকে ট্রেন ছাড়বে আর কখনই বা দিঘা থেকে হাওড়ায় ফেরার ট্রেন পাবেন। দক্ষিনপূর্ব রেল সূত্রে জানানো হয়েছে 08001এই নম্বরের হাওড়া-দিঘা স্পেশাল ট্রেন দুপুর 14.25 মিনিটে হাওড়া থেকে ছাড়বে। সেদিন বিকেল 17.50 মিনিটে দিঘায় পৌঁছাবে। অন্যদিকে ওই ট্রেনটি 08002 নম্বর দিঘা-হাওড়া স্পেশাল ট্রেন হয়ে ফিরতি পথে সন্ধ্যা 18.25 মিনিটে দিঘা থেকে ছাড়বে এবং হাওড়ায় ঢুকবে রাত 21.45 মিনিটে। এবার দেখা যাক কোন কোন স্টেশন থেকে এই ট্রেন ধরা যাবে। হাওড়া ও দিঘা ছাড়া মোট 5টি স্টেশনে এই ট্রেন দাঁড়াবে। স্টেশন গুলি হল হাওড়া, সাঁতরাগাছি, উলুবেড়িয়া, মেচেদা, তমলুক এবং কাঁথি এবং দিঘা।
দেখুন কোন স্টেশনে কখন ট্রেন? এই তিন দিনই হাওড়া থেকে ট্রেন ছাড়বে বেলা 14.25 তারপর সাঁতরাগাছিতে পৌঁছাবে 14.42। দু’মিনিট দাঁড়িয়ে ছাড়বে 14.44। তারপর উলুবেড়িয়া 15.05। এক মিনিট দাঁড়াবে। এরপর একেবারে মেছেদায় পৌঁছাবে 15.26 দাঁড়াবে দু’মিনিট। এরপর তমলুক 15.58 এখানেও দু’মিনিট দাঁড়াবে। কাঁথি পৌঁছাবে 16.55। দু’মিনিট দাঁড়িয়ে সোজা 17.50 তে দিঘা।
অন্যদিকে দিঘায় ছাড়বে 18.25 তারপর কাঁথি 18.56 দু’মিনিট দাঁড়াবে। তমলুক 19.54, 19.65 তে ছেড়ে মেছেদা 20.27। ফের দু’মিনিট দাঁড়াবে এবং উলুবেড়িয়ায় 20.50। এখানে কিন্তু এক মিনিট দাঁড়াবে। তারপর সাঁতরাগাছি 20.10। ফের দু’মিনিট দাঁড়িয়ে হাওড়া পৌঁছাবে 21.45 ঘন্টায় এবং যাত্রা শেষ। 54 km প্রতি ঘন্টায় 185 কিলোমিটারের এই যাত্রাপথে ট্রেন সময় নেবে 3.25 ঘন্টা। 2টি এ.সি. চেয়ার কার কামরা সহ 18 টি কামরা থাকায় পর্যাপ্ত যাত্রী ধারণ করবে। সরাসরি বা অনলাইনে এখুনি টিকিট কাটতে পারেন।
জীর্ণ মন্দিরের জার্ণাল চিন্ময় দাশবিষ্ণু মন্দির, প্রজাবাড় (ময়না, পূর্ব মেদিনীপুর) যত দূর চোখ যায়, সবজি…
জীর্ণ মন্দিরের জার্ণাল- ২০৮ চিন্ময় দাশ শ্রীশ্রী দামোদরজীউ মন্দির, হাসিমপুর (কেশিয়াড়ি, পশ্চিম মেদিনীপুর) মেদিনীপুর জেলার…
জীর্ণ মন্দিরের জার্ণাল চিন্ময় দাশ শিব মন্দির, মিত্রসেনপুর (চন্দ্রকোণা, পশ্চিম মেদিনীপুর)বহুকালের প্রাচীন নগরী চন্দ্রকোণা। ভানবংশ,…
জীর্ণ মন্দিরের জার্ণাল চিন্ময় দাশলক্ষ্মীজনার্দন মন্দির, শ্রীরামপুর (সবং, পশ্চিম মেদিনীপুর) জমিদারী গড়েছিলেন বটে, বৈষয়িক ছিলেন…
জীর্ণমন্দিরের জার্ণাল চিন্ময় দাশ শ্রীশ্রী রসিকনাগর জীউ মন্দির, জয়ন্তীপুর (চন্দ্রকোণা শহর) মন্দির নগরী চন্দ্রকোণা। এর…
জীর্ণ মন্দিরের জার্ণাল— ২০৪ চিন্ময় দাশবিষ্ণু মন্দির, মার্কণ্ডপুর (পাঁশকুড়া, পূর্ব মেদিনীপুর) রূপনারায়ণ নদ—মেদিনীপুর জেলার পূর্বাংশের…