নিজস্ব সংবাদদাতা: দেশের ২৩টি আইআইটি (IIT)র মধ্যে নিশ্চিতভাবেই সেরা আইআইটি খড়গপুর (IIT Kharagpur)। আর আপনাদেরকেই নিতে হবে পুর্বোদয়ের দায়িত্ব। ভারতকে বিশ্বসেরা হতে হলে পূর্বভারতকে ঘুরে দাঁড়াতেই হবে। সূর্যোদয় যেমন পূর্ব দিকে হয়ে থাকে তেমনই পুর্বোদয় হল ভারতের আলো।
শিক্ষামন্ত্রী জানিয়েছেন, দেশের পশ্চিম কিংবা দক্ষিণ যতই ঝকমকে হোকনা কেন তার পেছনে রয়েছে পূর্বের সস্তাশ্রম বা মানব সম্পদ, দেশের মোট জ্বালানির বিশেষ করে গার্হস্থ্য জ্বালানি বা কয়লার ৯০% রয়েছে বিহার ওড়িশা ছত্তিশগড় আর বাংলায়। দেশের সমৃদ্ধ সমুদ্র উপকূল ও নাব্যতা এই পূর্ব দিকেই রয়েছে। তাস্বত্বেও কেন পূর্ব পিছিয়ে ৭৫বছরের সেই মিসিং লিঙ্কটা খুঁজতে হবে আইআইটি খড়গপুরকেই।
কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী বলেন, আমরা কয়লা বা ফসিল এনার্জি (Fossil Enerjee) ছাড়তে পারবনা কিন্তু বিশ্বজুড়ে একটা চাপ তৈরি হচ্ছে কয়লা পোড়ানোর বিরুদ্ধে। আমাদের এমন প্রযুক্তি চাই যেখানে কয়লায় রাসায়নিক বিক্রিয়া ঘটিয়ে তার শক্তিকে মিথেন অথবা ওই জাতীয় গ্যাসে পরিণত করা যাতে তার ক্ষতিকারক উপাদানগুলিকে কমিয়ে ফেলা যায়। বায়োমাস জাতীয় গ্যাস সহজলভ্য করা যায়। এই গবেষণা, উদ্ভাবন আপনাদেরই করতে হবে কারন আপনাদের তিনচারশ কিলোমিটারের মধ্যেই রয়েছে এই প্রাকৃতিক সম্ভার। দেশের এই বিষয়ক বিভিন্ন গবেষণাগারও এই অঞ্চলে রয়েছে। এই বিকল্প শক্তিকে কিভাবে স্থানীয় গ্রিডে যুক্ত করা যায় তা ভাবতে হবে আপনাদেরই।
শ্রী প্রধান বলেন, আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ ক্যাবিনেটের সিদ্ধান্ত আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করতে চাই তাহল চিপ বা সেমিকন্ডাক্টরের দুনিয়ায় আমরা আগামী দিনে ৭০ থেকে ৮০ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করতে চলেছে সরকার। ইলেকট্রনিকস ইন্ডাস্ট্রির এই দিকটাও আপনাদের ধরতে হবে। আমি জানি আইআইটি খড়গপুর যে বৌদ্ধিক ও মৌলিক শক্তির আধার তাতে আপনারই পারবেন এই দুনিয়ার সেরা হতে। আপনাদের নতুন নতুন যুগোপযোগী ইনোভেশনই পূর্বকে আবারও দেশের সেরা জায়গায় নিয়ে যাবে এটা আমি মনেপ্রানে বিশ্বাস করি।
শিক্ষামন্ত্রী ফের মনে করিয়ে দিয়েছেন স্বাধীনতার সংগ্রামে পশ্চিমবাংলা তথা মেদিনীপুরের (Midnapore) ভূমিকার কথা। বলেছেন এই সেই খড়গপুর যেখানে স্বাধীনতা সংগ্রামীদের বন্দিখানা তৈরি করেছিল ইংরেজরা। সেই ডিটেনশন ক্যাম্পেই গড়ে উঠেছিল আইআইটি খড়গপুর। আর ইতিহাস কত মজার দেখুন এই আইআইটি খড়গপুরই তৈরি করেছে সুন্দর পিচাই নামক ব্যক্তিত্বকে যিনি এখন তাদেরই দুনিয়া শাসন করছেন। সুতরাং আপনারই পারবেন দেশের এবং দেশের মানুষের জন্য উল্লেখ্যযোগ্য ভূমিকা নিতে এবং দারিদ্র্য নামক শত্রুর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে দেশকে সাহায্য করতে।
জীর্ণ মন্দিরের জার্ণাল চিন্ময় দাশবিষ্ণু মন্দির, প্রজাবাড় (ময়না, পূর্ব মেদিনীপুর) যত দূর চোখ যায়, সবজি…
জীর্ণ মন্দিরের জার্ণাল- ২০৮ চিন্ময় দাশ শ্রীশ্রী দামোদরজীউ মন্দির, হাসিমপুর (কেশিয়াড়ি, পশ্চিম মেদিনীপুর) মেদিনীপুর জেলার…
জীর্ণ মন্দিরের জার্ণাল চিন্ময় দাশ শিব মন্দির, মিত্রসেনপুর (চন্দ্রকোণা, পশ্চিম মেদিনীপুর)বহুকালের প্রাচীন নগরী চন্দ্রকোণা। ভানবংশ,…
জীর্ণ মন্দিরের জার্ণাল চিন্ময় দাশলক্ষ্মীজনার্দন মন্দির, শ্রীরামপুর (সবং, পশ্চিম মেদিনীপুর) জমিদারী গড়েছিলেন বটে, বৈষয়িক ছিলেন…
জীর্ণমন্দিরের জার্ণাল চিন্ময় দাশ শ্রীশ্রী রসিকনাগর জীউ মন্দির, জয়ন্তীপুর (চন্দ্রকোণা শহর) মন্দির নগরী চন্দ্রকোণা। এর…
জীর্ণ মন্দিরের জার্ণাল— ২০৪ চিন্ময় দাশবিষ্ণু মন্দির, মার্কণ্ডপুর (পাঁশকুড়া, পূর্ব মেদিনীপুর) রূপনারায়ণ নদ—মেদিনীপুর জেলার পূর্বাংশের…