জীর্ণ মন্দিরের জার্ণাল
কৃষ্ণ-বলরাম মন্দির, রবিদাসপুর (দাসপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর)
পরবর্তীকালে বিকশিত হয়েছিল রেশমশিল্প। ইউরোপীয় বণিকেরাও এসে সামিল হয়েছিল শিল্পটিতে। তাদের হাতে উন্নত হয়ে, বিদেশেও রপ্তানি হোত রেশমের বস্ত্রসম্ভার।
এই রেশমশিল্পের সুবাদে, এদেশীয় বহু পরিবারও বিশেষ অর্থবান হয়ে উঠেছিল। জমিদারীও গড়েছিলেন তাঁদের অনেকে। আঠারো শতকের শেষ পর্ব থেকে উনিশ শতক জুড়ে, প্রচুর মন্দির তৈরি হয়েছিল এই ধনী পরিবারগুলির হাতে।
অলিন্দের সিলিং টানা-খিলানের। গর্ভগৃহের সিলিং হয়েছে পরস্পর বিপরীত দেওয়ালে, দুই স্তর পুরু খিলানের মাথায়, গম্বুজ স্থাপন করে। পাঁচটি রত্নই দেউল রীতির। সেগুলিতে কলিঙ্গশৈলীতে রথ বিভাজন করা। শীর্ষক অংশে্র বেঁকি, আমলক, কলস এবং চক্র বেশ সুবিন্যস্ত।
এছাড়া, দশাবতার, কালীমূর্তি, রামশিঙাবাদক, সৈনিক ইত্যাদি মূর্তি আছে ছোট ছোট খোপে। একটি ‘লজ্জাগৌরী’ মূর্তিও আছে এখানে। তবে, মন্দিরটিতে জীর্ণতার প্রকোপ শুরু হয়েছে। অবিলম্বে সংস্কারের বিষয়ে তৎপর না হলে, সঙ্কটের সম্ভাবনা।পূর্বকালে একটি রাসমঞ্চ ছিল দেবতার। বহুকাল যাবৎ সেটি পরিত্যক্ত।
সাক্ষাৎকারঃ সর্বশ্রী স্বপন অধিকারী, শ্যামসুন্দর অধিকারী, পাঁচকড়ি অধিকারী—রবিদাসপুর।
· জীর্ণ রাসমঞ্চ এবং তুলসিমঞ্চের ছবি দুটি শ্রী শঙ্কর অধিকারী তুলে দিয়েছেন।
পথ-নির্দেশঃ পাঁশকুড়া স্টেশন থেকে ঘাটালগামী পথের উপর জগন্নাথপুর। সেখান থেকে পশ্চিমে, কিমি দুই দূরত্বে রবিদাসপুর গ্রাম। পথের গায়েই অধিকারীবংশের বসতবাড়ি ও মন্দির।
জীর্ণ মন্দিরের জার্ণাল চিন্ময় দাশবিষ্ণু মন্দির, প্রজাবাড় (ময়না, পূর্ব মেদিনীপুর) যত দূর চোখ যায়, সবজি…
জীর্ণ মন্দিরের জার্ণাল- ২০৮ চিন্ময় দাশ শ্রীশ্রী দামোদরজীউ মন্দির, হাসিমপুর (কেশিয়াড়ি, পশ্চিম মেদিনীপুর) মেদিনীপুর জেলার…
জীর্ণ মন্দিরের জার্ণাল চিন্ময় দাশ শিব মন্দির, মিত্রসেনপুর (চন্দ্রকোণা, পশ্চিম মেদিনীপুর)বহুকালের প্রাচীন নগরী চন্দ্রকোণা। ভানবংশ,…
জীর্ণ মন্দিরের জার্ণাল চিন্ময় দাশলক্ষ্মীজনার্দন মন্দির, শ্রীরামপুর (সবং, পশ্চিম মেদিনীপুর) জমিদারী গড়েছিলেন বটে, বৈষয়িক ছিলেন…
জীর্ণমন্দিরের জার্ণাল চিন্ময় দাশ শ্রীশ্রী রসিকনাগর জীউ মন্দির, জয়ন্তীপুর (চন্দ্রকোণা শহর) মন্দির নগরী চন্দ্রকোণা। এর…
জীর্ণ মন্দিরের জার্ণাল— ২০৪ চিন্ময় দাশবিষ্ণু মন্দির, মার্কণ্ডপুর (পাঁশকুড়া, পূর্ব মেদিনীপুর) রূপনারায়ণ নদ—মেদিনীপুর জেলার পূর্বাংশের…