নিজস্ব সংবাদদাতা: কাদের প্রশয়ে একের পর এক কৃষি জমি দখল করে যাচ্ছে খড়গপুরের রেশমি মেটালিকস? কেন আদিবাসী জনজাতি সম্প্রদায় লোধাদের রায়ত কৃষি জমি দখল করার পরও জেলা প্রশাসনের হেলদোল নেই। শালবনীতে প্রতিশ্রুত ইস্পাত কারখানা থেকে সরে আসার সাহস পেল কেন? কেন সিমেন্ট কারখানায় জমিদাতাদের বঞ্চিত করে জিন্দালরা ভিনরাজ্যের লোক দিয়ে কাজ চালাচ্ছে? কার মদতে রাজ্যের কারখানা গুলিতে স্থানীয়দের বদলে অন্য জায়গা থেকে লোক নিয়ে আসা হয়।
সম্প্রতি সিবিআইয়ের এসিবি বা( Anti Corruption Bureau)দায়ের করা একটি এফআইআর ( FIR) য়ের ভিত্তিতে ইডি খড়গপুর শহরের তিনটি জায়গায় সার্চ অপারেশন চালিয়েছে এবং দেখতে পেয়েছে নানা রকমের বেআইনি কাজ, ভুল তথ্যপ্রদান ইত্যাদির মাধ্যমে ব্যবসা চালাচ্ছে কয়েকটি প্রতিষ্ঠান যার মধ্যে সবার উপরে রয়েছে রেশমি মেটালিকস। ই.ডি-র অভিযোগ রেলের মাধ্যমে পণ্য পরিবহন করার ক্ষেত্রেও ভুল তথ্য দিয়ে রেলের প্রায় সাড়ে ৭৩ কোটি টাকা লোকসান করিয়েছে। উল্লেখ্য রেলের মাধ্যমে লৌহ আকরিক আমদানি করে রেশমি। এই ঘটনার হাতে নাতে প্রমান পাওয়ার পরই ইডি রেশমি মেটালিকসের একটি ব্যাংক আ্যকাউন্টে থাকা ৬৪.৯৭ কোটি টাকা ফ্রোজেন করে দিয়েছে অর্থাৎ ওই টাকায় রেশমি হাত দিতে পারবেনা আপাততঃ। এছাড়াও ওইদিন কারখানা থেকে ১ কোটি টাকা নগদ বাজেয়াপ্ত করেছেন ই.ডির আরও আধিকারিকরা। আরও ৯ কোটি টাকা মেটাতে বলা হয়েছে অবিলম্বে। শুধু মেটালিকস নয় রেশমি সিমেন্ট কারখানাতেও গড়বড় আছে বলে মনে করছেন আধিকারিকরা। বিষয়টি নিয়ে অবশ্য কোনও কথাই বলতে চাননি রেশমি মেটালিকস কর্তৃপক্ষ। কারখানার এক ম্যানেজার জানিয়েছেন, ‘বিষয়টি নিয়ে যেহেতু তদন্ত চলছে তাই তাঁদের মুখ খুলতে বারণ করা হয়েছে।’
এদিকে ই.ডির আধিকারিকরা মনে করছেন শুধু শিক্ষা ক্ষেত্রেই নয়, শুরুর দিক থেকে পার্থ চট্টোপাধ্যায় যতদিন শিল্পমন্ত্রী ছিলেন ততদিন তো বটেই তারপরও তার কাছে চুটিয়ে তোলা গেছে পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রামের শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলির কাছ থেকে কারন বেশ কয়েকবছর ধরেই এই সব এলাকায় রাজনৈতিক দায়িত্ব পালন করছেন। একটি সূত্র দাবি করেছে শিল্প মন্ত্রী থাকা কালীন নিরুপদ্রবে কারখানা চালানোর জন্য রেশমি মেটালিকস মাসে প্রায় ১৫লক্ষ টাকা দিত। এভাবেই কমবেশি তোলা দিতে হত সব্বাইকেই আর সেই কারণেই ওই কারখানাগুলির বেআইনি ক্রিয়াকলাপ স্বত্ত্বেও তৃনমূলের শ্রমিক সংগঠনও কোনও আন্দোলন করতে পারতনা কারখানা কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে। এখনও রেশমির আওতায় প্রচুর কৃষি জমি রয়েছে যার চরিত্র বদল করা হয়নি। ফলে সেই সব ক্ষেত্রে শিল্পের জন্য ব্যবহৃত জমি বাবদ বাড়তি কর প্রদান করেনা তারা। রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হয় রাজ্য সরকার।
জীর্ণ মন্দিরের জার্ণাল চিন্ময় দাশবিষ্ণু মন্দির, প্রজাবাড় (ময়না, পূর্ব মেদিনীপুর) যত দূর চোখ যায়, সবজি…
জীর্ণ মন্দিরের জার্ণাল- ২০৮ চিন্ময় দাশ শ্রীশ্রী দামোদরজীউ মন্দির, হাসিমপুর (কেশিয়াড়ি, পশ্চিম মেদিনীপুর) মেদিনীপুর জেলার…
জীর্ণ মন্দিরের জার্ণাল চিন্ময় দাশ শিব মন্দির, মিত্রসেনপুর (চন্দ্রকোণা, পশ্চিম মেদিনীপুর)বহুকালের প্রাচীন নগরী চন্দ্রকোণা। ভানবংশ,…
জীর্ণ মন্দিরের জার্ণাল চিন্ময় দাশলক্ষ্মীজনার্দন মন্দির, শ্রীরামপুর (সবং, পশ্চিম মেদিনীপুর) জমিদারী গড়েছিলেন বটে, বৈষয়িক ছিলেন…
জীর্ণমন্দিরের জার্ণাল চিন্ময় দাশ শ্রীশ্রী রসিকনাগর জীউ মন্দির, জয়ন্তীপুর (চন্দ্রকোণা শহর) মন্দির নগরী চন্দ্রকোণা। এর…
জীর্ণ মন্দিরের জার্ণাল— ২০৪ চিন্ময় দাশবিষ্ণু মন্দির, মার্কণ্ডপুর (পাঁশকুড়া, পূর্ব মেদিনীপুর) রূপনারায়ণ নদ—মেদিনীপুর জেলার পূর্বাংশের…