নরেশ জানা : আইআইটি খড়গপুরের (IIT Kharagpur) ইতিহাসে আবারও নতুন সংযোজন শিল্পপতি অর্জুন মালহোত্রার ( Arjun Malhotra)। আইআইটি খড়গপুর ক্যাম্পাসে গড়ে ওঠা পূর্ব ভারতে একমাত্র মাল্টি সুপার ফেসিলেটেড হাসপাতাল ”ডঃ শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জী ইনস্টিটিউট অফ মেডিক্যাল সায়েন্স এন্ড রিসার্চ” (Dr Syama Prasad Mookerjee Institute of Medical Science and Research) মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালকে ৪৪টি আইসিইউ শয্যা প্রদান করলেন আইআইটির প্রাক্তনী ও বিশিষ্ট শিল্পপতি অর্জুন মালহোত্রা।
আইআইটির তরফে জানানো হয়েছে একটি হাসপাতালে ৯০শয্যার আইসিইউ ব্যবস্থা শুধু খড়গপুর বা পশ্চিম মেদিনীপুর নয় সাধারণভাবে বাংলার কোনও মফঃস্বলেই নেই। আর সেই থেকে প্রমাণিত হয় যে শুরু থেকেই কর্তৃপক্ষ মানুষের জীবনদায়ী পরিষেবার ওপরেই অধিক গুরুত্ব আরোপ করেছে। ২০১৮ সালে তাঁর জীবন ভর কৃতিত্বের জন্য আইআইটি খড়গপুর কর্তৃক পুরষ্কৃত শিল্পপতি অর্জুন মালহোত্রা একাই ওই ৯০ শয্যার মধ্যে ৪৪টি শয্যা প্রতিস্থাপন করতে আইআইটিকে আর্থিক সহায়তা দিয়েছেন।
উল্লেখ্য অর্জুন মালহোত্রা ১৯৬৫-৭০ পর্যন্ত আইআইটি খড়গপুরের ইলেকট্রনিকস ও ইলেকট্রিক্যাল কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের (Electronics and Electrical Communication Engineering) ছাত্র ছিলেন এবং ১৯৭৫ সালেঅনার্স সহ স্নাতক হন। ওই বছর আইআইটি খড়গপুর প্রদত্ত বিধানচন্দ্র রায় স্বর্ণপদক( Bidhanchandra Roy Gold Madel) অর্জন করেছিলেন। এইচিসিএলের (HCL Group) প্রতিষ্ঠাতা তথা ভারতের তথ্য প্রযুক্তির দুনিয়ায় নবযুগের দিশারী অর্জুন মালহোত্রা এর আগে আইআইটি খড়গপুরেই নিজের অধ্যাপককে সম্মান দিয়ে গড়ে তুলেছিলেন G S Sanyal School of Telecommunications. পরবর্তীকালে তাঁর অর্থ সাহায্যেই আইআইটি ক্যাম্পাসে গড়ে ওঠে Prof M N Faruqui Center for Innovation. এছাড়াও বিভিন্ন সময়ে তিনি নিজের প্রাক্তন প্রতিষ্ঠানের পাশে দাঁড়িয়েছেন বিভিন্ন আর্থিক সাহায্য নিয়ে।
আইআইটির অধিকর্তা আরও জানিয়েছেন, ‘ এই হাসপাতালের উদ্দেশ্য হল মানুষের বহনযোগ্য ক্ষমতার মধ্যেই বিশ্বমানের স্বাস্থ্য পরিষেবা দেওয়া এবং চিকিৎসা বিজ্ঞান ও চিকিৎসা প্রযুক্তি নিয়ে গবেষণা ও চিকিৎসা সংক্রান্ত আধুনিক যন্ত্রপাতির উদ্ভাবনের জন্য চেষ্টা করা।’ তিনি অর্জুন মালহোত্রাকে বিশেষ ভাবে ধন্যবাদ প্রদান করার পাশাপাশি বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা প্রাক্তনীদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন, আইআইটির কর্মকান্ডে তাঁদের বিশেষ অবদানের জন্য। আইআইটির রেজিস্টার তমাল নাথ জানিয়েছেন, ‘ আমাদের ইনডোরের সমস্ত পরিকাঠামো তৈরি হয়ে গেছে। খুব শীঘ্রই এই হাসপাতালকে জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করা হবে।’ পাশাপাশি দ্রুত পঠনপাঠন শুরু হয়ে যাবে বলেও তিনি জানিয়েছেন।
জীর্ণ মন্দিরের জার্ণাল চিন্ময় দাশবিষ্ণু মন্দির, প্রজাবাড় (ময়না, পূর্ব মেদিনীপুর) যত দূর চোখ যায়, সবজি…
জীর্ণ মন্দিরের জার্ণাল- ২০৮ চিন্ময় দাশ শ্রীশ্রী দামোদরজীউ মন্দির, হাসিমপুর (কেশিয়াড়ি, পশ্চিম মেদিনীপুর) মেদিনীপুর জেলার…
জীর্ণ মন্দিরের জার্ণাল চিন্ময় দাশ শিব মন্দির, মিত্রসেনপুর (চন্দ্রকোণা, পশ্চিম মেদিনীপুর)বহুকালের প্রাচীন নগরী চন্দ্রকোণা। ভানবংশ,…
জীর্ণ মন্দিরের জার্ণাল চিন্ময় দাশলক্ষ্মীজনার্দন মন্দির, শ্রীরামপুর (সবং, পশ্চিম মেদিনীপুর) জমিদারী গড়েছিলেন বটে, বৈষয়িক ছিলেন…
জীর্ণমন্দিরের জার্ণাল চিন্ময় দাশ শ্রীশ্রী রসিকনাগর জীউ মন্দির, জয়ন্তীপুর (চন্দ্রকোণা শহর) মন্দির নগরী চন্দ্রকোণা। এর…
জীর্ণ মন্দিরের জার্ণাল— ২০৪ চিন্ময় দাশবিষ্ণু মন্দির, মার্কণ্ডপুর (পাঁশকুড়া, পূর্ব মেদিনীপুর) রূপনারায়ণ নদ—মেদিনীপুর জেলার পূর্বাংশের…