নিজস্ব সংবাদদাতা: বছর শেষের দিনেই ৩দিনের হল কার্ফূ্ জারি করেছিলেন আইআইটি খড়গপুর (IIT Kharagpur) কর্তৃপক্ষ। সেই কার্ফূ্র মেয়াদ শেষ হয়েছে আজ, সোমবার সকাল ৬টায়। আর তারই মধ্যে ৩১জন করোনা আক্রান্ত (Corona Virus )হয়েছে বলে জানা গেছে। এর মধ্যে একটি বড় অংশই রয়েছেন পড়ুয়া। তাছাড়াও রয়েছেন কয়েকজন কর্মী।পশ্চিম মেদিনীপুর স্বাস্থ্য বিভাগ সূত্রে এই খবর নিশ্চিত করা হয়েছে।
উল্লেখ্য গত ২৬শে ডিসেম্বর থেকে ৩০শে ডিসেম্বরের মধ্যে আইআইটি খড়গপুর ক্যাম্পাসে এসেছেন প্রায় সাড়ে ৩ হাজার পড়ুয়া। যার মধ্যে বেশিরভাগটাই দ্বিতীয় বর্ষের বি.টেক পড়ুয়া। যাঁরা এই প্রথম শিক্ষাঙ্গনে প্রবেশ করতে পেরেছেন। তারই মধ্যে এক সাথে এত পড়ুয়ার আক্রান্ত হওয়ার ঘটনায় স্বাভাবিক ভাবেই চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। যদিও বিষয়টি নিয়ে চিন্তার কোনও কারন নেই বলেই জানানো হয়েছে স্বাস্থ্যদপ্তর সূত্রে। বলা হয়েছে আক্রান্তের সিংহভাগই উপসর্গহীন।
গত বছরও আইআইটি ক্যাম্পাসে খুবই কম পড়ুয়া থাকা স্বত্ত্বেও করোনার প্রকোপ দেখা দিয়েছিল। আক্রান্তের তালিকায় বেশিরভাগই ছিলেন আইআইটি কর্মী, অধ্যাপক, অধ্যাপিকা কিংবা তাঁদের পরিবারের সদস্যরা কিন্তু এক সাথে এতজনের আক্রান্ত হওয়ার খবর ছিলনা। নিশ্চিতভাবেই পড়ুয়াদের আগমনই সেই সংখ্যা বাড়িয়েছে। এখন এর সঙ্গে যদি ফের অন্যদের মধ্যে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তে থাকে তবে তা দুশ্চিন্তার কারন হতে পারে। সেই বিষয় নিয়েই পরবর্তী পরিকল্পনা ঠিক করছেন আইআইটি খড়গপুর কর্তৃপক্ষ।
জানা গেছে নতুন যে সাড়ে ৩হাজার পড়ুয়া ক্যাম্পাসে প্রবেশ করেছেন তাঁদের প্রত্যেকেই দুটি প্রতিষেধক টিকা ও আরটি/পিসিআর নেগেটিভ রিপোর্ট জমা দিতে হয়েছে। তারপরও আইআইটির চিকিৎসকরা তাঁদের পরীক্ষা করে হোস্টেলে যাওয়ার অনুমতি দিয়েছেন। হোস্টেলে ফেরার পরও তাঁদের ৩দিনের জন্য সেলফ কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হয়েছিল। এরই মধ্যে আইআইটি খড়গপুর কর্তৃপক্ষ ৩১শে ডিসেম্বর হল-কার্ফূ্ জারি করে পড়ুয়াদের নিজের ছাত্রাবাসের মধ্যেই আবদ্ধ রেখেছিলেন। তাঁদের করিডোরে, খোলা মাঠে জমায়েত নিষিদ্ধ করা হয়। বর্ষবরণ অনুষ্ঠানও কঠোর ভাবে নিষিদ্ধ করা হয়। তারও মধ্যেই পাওয়া গেল এই সংক্রমন চিত্র।
জেলা স্বাস্থ্য দপ্তর সূত্রে জানা গেছে ১লা জানুয়ারি যে নমুনা সংগ্ৰহ করা হয়েছিল তার থেকে ২জনের শরীরে করোনার অস্তিত্ব পাওয়া গেছে। বাকি এক লপ্তে ২৯জন আক্রান্ত হয়েছেন ২রা জানুয়ারির রিপোর্ট অনুযায়ী। পরবর্তী পদক্ষেপ তৈরি করার জন্য আলোচনায় বসেছেন আইআইটি কর্তৃপক্ষ। আপাততঃ নিরন্তর পরীক্ষা বা র্যান্ডাম টেস্ট করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
জীর্ণ মন্দিরের জার্ণাল চিন্ময় দাশবিষ্ণু মন্দির, প্রজাবাড় (ময়না, পূর্ব মেদিনীপুর) যত দূর চোখ যায়, সবজি…
জীর্ণ মন্দিরের জার্ণাল- ২০৮ চিন্ময় দাশ শ্রীশ্রী দামোদরজীউ মন্দির, হাসিমপুর (কেশিয়াড়ি, পশ্চিম মেদিনীপুর) মেদিনীপুর জেলার…
জীর্ণ মন্দিরের জার্ণাল চিন্ময় দাশ শিব মন্দির, মিত্রসেনপুর (চন্দ্রকোণা, পশ্চিম মেদিনীপুর)বহুকালের প্রাচীন নগরী চন্দ্রকোণা। ভানবংশ,…
জীর্ণ মন্দিরের জার্ণাল চিন্ময় দাশলক্ষ্মীজনার্দন মন্দির, শ্রীরামপুর (সবং, পশ্চিম মেদিনীপুর) জমিদারী গড়েছিলেন বটে, বৈষয়িক ছিলেন…
জীর্ণমন্দিরের জার্ণাল চিন্ময় দাশ শ্রীশ্রী রসিকনাগর জীউ মন্দির, জয়ন্তীপুর (চন্দ্রকোণা শহর) মন্দির নগরী চন্দ্রকোণা। এর…
জীর্ণ মন্দিরের জার্ণাল— ২০৪ চিন্ময় দাশবিষ্ণু মন্দির, মার্কণ্ডপুর (পাঁশকুড়া, পূর্ব মেদিনীপুর) রূপনারায়ণ নদ—মেদিনীপুর জেলার পূর্বাংশের…