Saturday, July 27, 2024

Primary School: প্রাথমিকে ভর্তির প্রক্রিয়া ডিসেম্বরেই, নির্দেশিকা জারি করল শিক্ষা দপ্তর, ৪ মাস কম বেশি বয়সেও হওয়া যাবে ক্লাশ ওয়ানে ভর্তি

Not even a month. The new primary and pre-primary academic year will start from January 2. And that is why the admission process from pre-parimary to eighth grade is starting from December. The school education department said in a notification on Friday that the admission will start from December 7. The school education department has also specified the rules for which students will be admitted to pre-primary. It is important to know that children can be admitted to Class One even at the age ofmore or less than 4 months.The school education department has said that there will be no test, this time admission will be on lottery basis. Forms will be given and submitted from 6th to 14th December. In this case, the rules of COVID-19 must be strictly followed. The lottery will be held between 15 to 20 December. Schools have to complete the admission process between 21st and 24th of this month.

- Advertisement -spot_imgspot_img

নিজস্ব সংবাদদাতা: আর এক মাসও নেই। সামনের জানুয়ারির ২তারিখ থেকে শুরু হয়ে যাবে প্রাথমিক ও প্রাক প্রাথমিকের নতুন শিক্ষাবর্ষ। আর সে কারনেই ডিসেম্বর থেকে শুরু হয়ে যাচ্ছে প্রাক প্রাথমিক (Pre parimary) থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত ভরতি প্রক্রিয়া (School Admission)। শুক্রবার এক বিজ্ঞপ্তি দিয়ে স্কুল শিক্ষা দপ্তর জানিয়েছে, ডিসেম্বরের ৭ তারিখ থেকে শুরু হবে ভর্তির। কী কী নিয়ম মেনে ছাত্রছাত্রীদের প্রাক প্রাথমিকে ভরতি নেওয়া হবে, তাও নির্দিষ্ট করে দিয়েছে স্কুলশিক্ষা দপ্তর।

আরো খবর আপডেট মোবাইলে পেতে ক্লিক করুন এখানে

স্কুলশিক্ষা দপ্তর জানিয়েছে কোনও পরীক্ষা নয়, লটারির ভিত্তিতেই ভর্তি হবে এবার। আগামী ৭ থেকে ১৪ই ডিসেম্বর ফর্ম দেওয়া ও জমা নেওয়া হবে। এক্ষেত্রে কঠোর ভাবে মানতে হবে কোভিড (COVID-19) বিধি। ১৫ থেকে ২০ ডিসেম্বর মধ্যে লটারি করতে হবে। স্কুলগুলিকে চলতি মাসের ২১ থেকে ২৪ তারিখের মধ্যে ভরতি প্রক্রিয়া শেষ করতে হবে। শিক্ষার অধিকার আইন মেনে প্রাক-প্রাথমিক থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত কোনও প্রবেশিকা পরীক্ষা (Admission Test) নেওয়া যাবে না। পড়ুয়া বা অভিভাবকদের ইন্টারভিউও নিষিদ্ধ। স্কুলে আসন বাড়াতে চাইলে স্কুলশিক্ষা দপ্তরের কমিশনারের কাছে আবেদন করতে হবে।

কোনও পড়ুয়া লটারির মাধ্যমে সুযোগ না পেলে নির্দিষ্ট জেলার ডিআইকে (DI) জানাতে হবে। বাড়ির কাছের কোনও স্কুলে ৩১ জানুয়ারির মধ্যে সেই ছাত্র বা ছাত্রীকে ভরতিকে করা হবে। শিক্ষার অধিকার আইন মোতাবেক ১৪ বছর বয়স পর্যন্ত (বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের ১৮ বছর) সবাইকে স্কুলশিক্ষার অধীনে আনতে তৎপর রাজ্য সরকার। প্রাক প্রাথমিকে ভরতির বয়স পাঁচ থেকে ছ’বছরের মধ্যে বয়স হতে হবে। অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত এই বয়সের সীমা বাড়বে এক বছর করে। এদিনের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, কোনও স্কুলের প্রধান শিক্ষক চাইলে ভরতির সময় ছাত্রছাত্রীদের বয়সে চার মাস ছাড় দিতে পারবেন। অর্থাৎ নির্দিষ্ট ক্লাসে ভরতির বয়সের চেয়ে চারমাস বেশি বা কম হলে তা মঞ্জুর করতে পারবেন প্রধান শিক্ষক।

করোনা (Coronavirus) আবহে স্কুল দীর্ঘদিন বন্ধ ছিল। ১৬ নভেম্বর থেকে দ্বিতীয় দফায় নবম থেকে দ্বাদশের ক্লাস চলছে। রাজ্যের সরকারি, সরকার পোষিত, সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত ও মডেল স্কুলে ভরতির নির্দেশিকার জন্য অপেক্ষায় ছিলেন অভিভাবকরা। বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর স্বস্তির হাওয়া সব মহলে। ভর্তি সংক্রান্ত ফর্ম স্কুলগুলি সরকারের শিক্ষা পোর্টাল থেকে নামিয়ে নিতে হবে।

- Advertisement -
Latest news
Related news