Saturday, July 27, 2024

Kharagpur Crime: মারের চোটেই মৃত্যু হয়েছে খড়গপুরের মহিলার! বলছে ময়নাতদন্তর প্রাথমিক রিপোর্ট, প্রেমিককে ৫ দিন হেফাজতে নিল পুলিশ

Pavitra Singh, a woman from rural Kharagpur, was killed by her lover. This was revealed in the post-mortem conducted at the Kharagpur Sub-Divisional Hospital. It is known that several parts of the body showed some signs of injuries which could be due to beating. The police of Kharagpur local Police Station initially thought the same after recovering the body buried in the ground on Tuesday afternoon. It is known that the idea of ​​the police coincided with the autopsy report. On the other hand, the police started questioning Tarun Singh, who was arrested in this incident, for 5 days in their custody. Tarun, however, denied the charge of murder, saying that Pavitra was dead after which he buried her.

- Advertisement -spot_imgspot_img

নিজস্ব সংবাদদাতা: প্রেমিকের মারেই মৃত্যু হয়েছে গ্রামীন খড়গপুরের মহিলা পবিত্রা সিং-এর। খড়গপু্র মহকুমা হাসপাতালে হওয়া ময়নাতদন্তে এমনটাই জানা গেছে। জানা গেছে দেহের বেশ কিছু অংশে কিছু আঘাতের লক্ষন পাওয়া গেছে যা মারের ফলেই হতে পারে। মঙ্গলবার দুপুরে মাটিতে পুঁতে দেওয়া মৃতদেহ উদ্ধারের পর প্রাথমিক ভাবে তেমনটাই মনে করেছিল খড়গপুর গ্রামীন থানার পুলিশও। জানা গেছে পুলিশের সেই ধারনা অনেকটাই মিলে গিয়েছে ময়নাতদন্তের রিপোর্টের সাথে। অন্যদিকে এই ঘটনায় গ্রেফতার তরুণ সিংকে ৫ দিনের জন্য নিজেদের হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে পুলিশ। তরুণ যদিও খুনের অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছিল, পবিত্রা এমনি মারা গেছিল পরে সে তাকে পুঁতে দেয়।

আরো খবর আপডেট মোবাইলে পেতে ক্লিক করুন এখানে

পুলিশের একটি সূত্র জানিয়েছে, কোনও বিশেষ কারণে অরুণ পবিত্রাকে খুন করতে চেয়েছিল এমনটা নয়। আসলে দুজনেই প্রচন্ড মদ্যপ ছিল আর মদ খাওয়ার পর অনেক সময়ই তাঁদের মধ্যে অশান্তি শুরু হত। রবিবার সম্ভবত সে রকমই কোনও অশান্তি হয়েছিল। মদ খেয়েই পবিত্রাকে মারধর করে তরুণ। আর এলোপাথাড়ি সেই মারেই মৃত্যু হয় পবিত্রার। ঘটনার পরই তরুণ গ্রামের কিছু লোকের সাহায্য চেয়েছিল। কিন্তু কিছু সন্দেহ করেই গ্রামের লোক তাকে সাহায্য করতে রাজি হয়নি। এরপরই সে নিজেই রাতের বেলায় পবিত্রার দেহ পুঁতে দেয়। পরের দিন গ্রামের লোকেরাই খবর দেয় পুলিশকে। সোমবার রাতেই পুলিশ এসে আটক করে নিয়ে যায় তরুনকে। মঙ্গলবার ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে কবর খুঁড়ে তুলে এনে দেহ পাঠানো হয় ময়নাতদন্তের জন্য।

উল্লেখ্য খড়গপু্র গ্রামীণের কলাইকুন্ডা লাগোয়া ভালুকমাচা গ্রামের গৃহবধূ পবিত্রা নিজের সংসার ছেড়ে ঘর বেঁধেছিলেন বিবাহিত তরুণের সাথে। দুজনেরই পরিবার সন্তান থাকলেও নিজের নিজের সংসার ছেড়ে গ্রামের এক প্রান্তে ঝুপড়ি বানিয়ে থাকতেন তাঁরা। গত ৬ বছর এমন ভাবেই লিভ ইনে থাকতেন দুজনে।

- Advertisement -
Latest news
Related news